অর্পিতা দেব স্টাফ রিপোর্টার:-
গত ১৩ ই মে লালমনিরহাট জেলায় আদিতমারী উপজেলাতে আরডিআরএস বাংলাদেশ কতৃক কৈশোর কর্মসূচি প্রকল্প হতে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের চূড়ান্ত পর্ব ও উপজেলা ভিত্তিক ম্যারাথন দৌড় অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন নারী সাংবাদিক, কবি-লেখক ও সাহিত্যিক অর্পিতা দেব আরো উপস্থিত ছিলেন কৈশোর কর্মসূচি আরডিআরএস বাংলাদেশ আদিতমারী উপজেলা প্রোগ্রাম অফিসার ইনচার্জ মোঃ সামিউল ইসলাম। সেই সাথে উপস্থিত ছিলেন আরডিআরএস বাংলাদেশ আদিতমারি উপজেলা এলাকা ব্যাবস্থাপক এম. এ রাশেদ ও একাউন্টেন্ট লিপি বেগম সহ আদিতমারী উপজেলার ইউনিয়ন সমূহের কৈশোর কর্মসূচি প্রকল্পের মেন্টর ও সভাপতি এবংসদস্যবৃন্দ। কৈশোর কর্মসূচিতে থাকা কিশোর কিশোরী সদস্যরা প্রত্যেকেই গান,নাচ, স্বরচিত কবিতা লেখা সহ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেন। এসময় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন নারী সাংবাদিক, কবি-লেখক ও সাহিত্যিক অর্পিতা দেব। প্রতিযোগিতা গুলোতে সঠিকভাবে মূল্যায়ন এর মধ্যে দিয়ে প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান প্রদান করেন বিভিন্ন প্রতিযোগী কিশোর কিশোরীদের। এসময় সংগীতে কিশোরী তিনজন এবং কিশোর তিন জনকে আলাদা আলাদা ভাবে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান প্রদান করা হয় একইভাবে নৃত্য, স্বরচিত কবিতা লেখা ও ম্যারাথন দৌড়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান প্রদান করার মধ্যে দিয়ে প্রত্যেক বিজয়ী কিশোর কিশোরীকে পুরষ্কৃত করা হয় বিভিন্ন উপহার সামগ্রী ও মেডেল এবং ট্রফি হাতে তুলে দেওয়া মাধ্যমে।গ্রাম বাংলায় অবহেলিত নিপিড়ীত অন্ধকারচ্ছন্ন পরিবেশ হতে প্রতিভাবান কিশোর কিশোরীদের তুলে আনার মধ্যে দিয়ে আমাদের দেশ ও সমাজ কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এক অত্যন্ত সুন্দর পরিকল্পনা আরডিআরএস বাংলাদেশের।কৈশোর কর্মসূচি প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে কিশোর কিশোরীদের শারীরিক মানসিক উন্নতি, স্কুল ঝড়ে পড়া রোধ,বাল্য বিবাহ বন্ধ সহ কিশোর অপরাধ রোধ এবং মাদক সেবন থেকে কিশোর কিশোরীদের বিরত রাখার এক বাস্তববাদী কার্যক্রম সাংস্কৃতিক চর্চা ও খেলাধুলা। সাংস্কৃতিক চর্চা ও খেলাধুলার মধ্যে দিয়ে একটি সুন্দর সমাজ গঠন করা সম্ভব বলে মনে করেন অর্পিতা দেব। অতিরিক্ত ফোনে আসক্তি, মাদকে আসক্তি, গেমে আসক্তি, অপরাধে আসক্তি সব ধরনের নেতিবাচক কর্মকাণ্ড হতে কিশোর কিশোরীদের সরিয়ে আনার উত্তম পথ সাংস্কৃতিক চর্চা ও খেলাধুলা করা। পাশাপাশি মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা এবং পাঠ্য বইয়ের বাইরের বিভিন্ন বই পড়ার অভ্যাস গড়তে হবে বলে মনে করেন তিনি এছাড়াও কোনো গুরুত্বপূর্ণ কারন ছাড়া কিংবা শিক্ষনীয় বিষয় ছাড়া অতিরিক্ত ফোন ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রেখে নিজেদের মাঝে সুপ্ত প্রতিভা গুলো বিকাশে মনোযোগ দেওয়া উচিৎ বলে মনে করেন তিনি।
আরডিআরএস বাংলাদেশ তরুণ তরুণীদের প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করছে।
অর্পিতা দেব স্টাফ রিপোর্টার:-
গত ১৩ ই মে লালমনিরহাট জেলায় আদিতমারী উপজেলাতে আরডিআরএস বাংলাদেশ কতৃক কৈশোর কর্মসূচি প্রকল্প হতে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের চূড়ান্ত পর্ব ও উপজেলা ভিত্তিক ম্যারাথন দৌড় অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন নারী সাংবাদিক, কবি-লেখক ও সাহিত্যিক অর্পিতা দেব আরো উপস্থিত ছিলেন কৈশোর কর্মসূচি আরডিআরএস বাংলাদেশ আদিতমারী উপজেলা প্রোগ্রাম অফিসার ইনচার্জ মোঃ সামিউল ইসলাম। সেই সাথে উপস্থিত ছিলেন আরডিআরএস বাংলাদেশ আদিতমারি উপজেলা এলাকা ব্যাবস্থাপক এম. এ রাশেদ ও একাউন্টেন্ট লিপি বেগম সহ আদিতমারী উপজেলার ইউনিয়ন সমূহের কৈশোর কর্মসূচি প্রকল্পের মেন্টর ও সভাপতি এবংসদস্যবৃন্দ। কৈশোর কর্মসূচিতে থাকা কিশোর কিশোরী সদস্যরা প্রত্যেকেই গান,নাচ, স্বরচিত কবিতা লেখা সহ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেন। এসময় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন নারী সাংবাদিক, কবি-লেখক ও সাহিত্যিক অর্পিতা দেব। প্রতিযোগিতা গুলোতে সঠিকভাবে মূল্যায়ন এর মধ্যে দিয়ে প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান প্রদান করেন বিভিন্ন প্রতিযোগী কিশোর কিশোরীদের। এসময় সংগীতে কিশোরী তিনজন এবং কিশোর তিন জনকে আলাদা আলাদা ভাবে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান প্রদান করা হয় একইভাবে নৃত্য, স্বরচিত কবিতা লেখা ও ম্যারাথন দৌড়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান প্রদান করার মধ্যে দিয়ে প্রত্যেক বিজয়ী কিশোর কিশোরীকে পুরষ্কৃত করা হয় বিভিন্ন উপহার সামগ্রী ও মেডেল এবং ট্রফি হাতে তুলে দেওয়া মাধ্যমে।গ্রাম বাংলায় অবহেলিত নিপিড়ীত অন্ধকারচ্ছন্ন পরিবেশ হতে প্রতিভাবান কিশোর কিশোরীদের তুলে আনার মধ্যে দিয়ে আমাদের দেশ ও সমাজ কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এক অত্যন্ত সুন্দর পরিকল্পনা আরডিআরএস বাংলাদেশের।কৈশোর কর্মসূচি প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে কিশোর কিশোরীদের শারীরিক মানসিক উন্নতি, স্কুল ঝড়ে পড়া রোধ,বাল্য বিবাহ বন্ধ সহ কিশোর অপরাধ রোধ এবং মাদক সেবন থেকে কিশোর কিশোরীদের বিরত রাখার এক বাস্তববাদী কার্যক্রম সাংস্কৃতিক চর্চা ও খেলাধুলা। সাংস্কৃতিক চর্চা ও খেলাধুলার মধ্যে দিয়ে একটি সুন্দর সমাজ গঠন করা সম্ভব বলে মনে করেন অর্পিতা দেব। অতিরিক্ত ফোনে আসক্তি, মাদকে আসক্তি, গেমে আসক্তি, অপরাধে আসক্তি সব ধরনের নেতিবাচক কর্মকাণ্ড হতে কিশোর কিশোরীদের সরিয়ে আনার উত্তম পথ সাংস্কৃতিক চর্চা ও খেলাধুলা করা। পাশাপাশি মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা এবং পাঠ্য বইয়ের বাইরের বিভিন্ন বই পড়ার অভ্যাস গড়তে হবে বলে মনে করেন তিনি এছাড়াও কোনো গুরুত্বপূর্ণ কারন ছাড়া কিংবা শিক্ষনীয় বিষয় ছাড়া অতিরিক্ত ফোন ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রেখে নিজেদের মাঝে সুপ্ত প্রতিভা গুলো বিকাশে মনোযোগ দেওয়া উচিৎ বলে মনে করেন তিনি।